[tds_menu_login inline="yes" guest_tdicon="td-icon-profile" logout_tdicon="td-icon-log-out" menu_gh_txt="Get into your account." tdc_css="eyJhbGwiOnsibWFyZ2luLXJpZ2h0IjoiMjAiLCJtYXJnaW4tYm90dG9tIjoiMCIsImRpc3BsYXkiOiIifSwicG9ydHJhaXQiOnsibWFyZ2luLXJpZ2h0IjoiMCIsIm1hcmdpbi1ib3R0b20iOiIxMCIsImRpc3BsYXkiOiIifSwicG9ydHJhaXRfbWF4X3dpZHRoIjoxMDE4LCJwb3J0cmFpdF9taW5fd2lkdGgiOjc2OH0=" f_uh_font_family="file_2" f_links_font_family="file_2" f_uf_font_family="file_2" f_uh_font_size="eyJhbGwiOiIxMyIsInBvcnRyYWl0IjoiMTMifQ==" f_links_font_size="eyJhbGwiOiIxMyIsInBvcnRyYWl0IjoiMTMifQ==" f_uf_font_size="eyJhbGwiOiIxMyIsInBvcnRyYWl0IjoiMTMifQ==" f_uh_font_weight="500" f_links_font_weight="500" f_uf_font_weight="500" f_toggle_font_family="file_1" f_toggle_font_size="eyJhbGwiOiIxMyIsInBvcnRyYWl0IjoiMTMifQ==" f_toggle_font_weight="500" ia_space="8" menu_offset_top="eyJhbGwiOiIxNSIsInBvcnRyYWl0IjoiOCJ9" show_version="" f_gh_font_family="file_2" f_btn1_font_family="file_2" f_btn2_font_family="file_2" f_gh_font_size="eyJhbGwiOiIxMyIsInBvcnRyYWl0IjoiMTMifQ==" f_btn1_font_size="eyJhbGwiOiIxMyIsInBvcnRyYWl0IjoiMTMifQ==" f_btn2_font_size="eyJhbGwiOiIxMyIsInBvcnRyYWl0IjoiMTMifQ==" f_gh_font_weight="500" f_btn1_font_weight="500" f_btn2_font_weight="500" menu_gc_btn1_bg_color="#4cb577" menu_gc_btn1_bg_color_h="#309b65" menu_gc_btn2_color="#000000" menu_gc_btn2_color_h="#4cb577" menu_ul_link_color="#000000" menu_ul_link_color_h="#4cb577" menu_uf_txt_color="#000000" menu_uf_txt_color_h="#4cb577" f_toggle_font_transform="capitalize" f_toggle_font_line_height="1" f_toggle_font_spacing="0.5" show_menu="yes" f_uh_font_transform="capitalize" f_uh_font_spacing="0.5" f_links_font_transform="capitalize" f_links_font_spacing="0.5" f_uf_font_transform="capitalize" f_uf_font_spacing="0.5" f_gh_font_transform="capitalize" f_gh_font_spacing="0.5" f_btn1_font_transform="capitalize" f_btn1_font_spacing="0.5" f_btn2_font_transform="capitalize" f_btn2_font_spacing="0.5" toggle_txt="আমার একাউন্ট" toggle_txt_align="10" icon_size="27"]

ভাইরাস জ্বরে অ্যান্টিবায়োটিক কেন কাজ করে না?

Date:

শেয়ারঃ

বিজ্ঞাপন
Google News Logo

নতুন পোস্ট ও আপডেট পেতে এখনই Google News-এ আমাদের চ্যানেল ফলো করুন।

🔗 ফলো করুন Google News-এ

সাধারণ ভাইরাল জ্বর বা সর্দি-কাশিতে অনেকেই ভাবেন, অ্যান্টিবায়োটিক খেলে দ্রুত আরাম মিলবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয় না। চিকিৎসকেরা বলেন বিশ্রাম নিতে হবে, তরল খেতে হবে অ্যান্টিবায়োটিক নয়। কেন এমনটি বলা হয়? কেন অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাল রোগে কাজ করে না?

antibiotics fever

আবহাওয়ার কারণে ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই

এই সময়ে অনেকেরই সর্দি-কাশি ও জ্বর হচ্ছে, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভাইরাসজনিত। গরম আর ঠান্ডা মিলিয়ে পরিবেশে একটা ভারী ভাব তৈরি হয়েছে, আর এর মাঝেই ভাইরাস শরীরে ঢুকে অসুস্থ করে তুলছে। এমন অবস্থায় অনেকে প্যারাসিটামল খেয়েও আরাম পাচ্ছেন না।

তখন মনে হতে পারে, অ্যান্টিবায়োটিক খেলেই তো ভালো হয়ে যেতাম! অথচ চিকিৎসকেরা স্পষ্টভাবে বলেন, এই অসুখে অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন নেই। কেন তাঁরা এমনটা বলেন? বিষয়টি বুঝতে হলে আগে জানতে হবে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে পার্থক্য এবং অ্যান্টিবায়োটিক কীভাবে কাজ করে।

ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া, দুই ভিন্ন ধরনের জীবাণু

অসুস্থতার মূল কারণ সাধারণত দুই রকমের অতি ক্ষুদ্র জীবাণু ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস। এরা খালি চোখে দেখা যায় না, কিন্তু দেহে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। করোনা মহামারির সময় আমরা প্রমাণ পেয়েছি। তখন ডাক্তাররা অ্যান্টিবায়োটিক দেননি, কারণ তা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে না।

ব্যাকটেরিয়া একধরনের এককোষী প্রাণী। প্রাচীন এবং সাধারণ গঠনের। এদের কোষে জিনগত উপাদান (DNA/RNA) মেলে। এরা দেহের বাইরে নিজেরাই বেঁচে থাকতে পারে। অন্যদিকে ভাইরাস কোষ নয়, বরং একটি প্রোটিনে মোড়ানো জিনের প্যাকেট। ভাইরাস নিজের থেকে বেঁচে থাকতে পারে না, কোনো পোষক দেহে ঢুকলেই কেবল সক্রিয় হয়ে নিজের অনুলিপি তৈরি করতে শুরু করে। এই কারণেই ভাইরাস মানবদেহে ঢুকে রোগ সৃষ্টি করে।

অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাসে কাজ না করার কারণ

অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি হয় ব্যাকটেরিয়া দমন করার জন্য। এটি ব্যাকটেরিয়ার কোষপ্রাচীর ধ্বংস করে বা তাদের বংশবৃদ্ধি রোধ করে। কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার প্রোটিন উৎপাদন বন্ধ করে দেয়, ফলে তারা মারা যায়।কিন্তু ভাইরাসে এমন কোষপ্রাচীরই নেই। অ্যান্টিবায়োটিকের জন্য ‘চিহ্নিত করার মতো’ কোনো কাঠামোই থাকে না। ভাইরাস আবার মানব কোষের ভেতরে ঢুকে আমাদের কোষের যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে নিজের সংখ্যা বাড়ায়। ফলে অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাসকে টার্গেট করতে পারে না, বরং তা প্রয়োজনে শরীরের উপকারের বদলে ক্ষতিই করতে পারে।

ভাইরাস ঠেকাতে দরকার ভ্যাকসিন, অ্যান্টিবায়োটিক নয়

ভাইরাস প্রতিরোধে ভ্যাকসিনের প্রয়োজন হয়, যা নির্দিষ্ট ভাইরাসের জন্য আলাদাভাবে তৈরি করতে হয়। এক ভাইরাসের জন্য তৈরি ভ্যাকসিন আরেক ভাইরাসে কার্যকর হয় না। করোনার সময় আমরা দেখেছি, নতুন ধরন আসার সঙ্গে সঙ্গে নতুন ভ্যাকসিন তৈরি করতে হয়েছে। সঠিক ভ্যাকসিনের মাধ্যমেই ভাইরাসকে প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছে।

ভাইরাল জ্বরে কী করবেন?

ভাইরাল জ্বর হলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্রাম, প্রচুর পানি পান করা, ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো যথেষ্ট শক্তিশালী। ব্যথা বা জ্বরের জন্য প্রয়োজনে প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে।

তবে উপসর্গ যদি বেশি দিন স্থায়ী হয় বা জটিল মনে হয়, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো অ্যান্টিবায়োটিক কখনোই নিজে নিজে খাওয়া উচিত নয়। এটি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের জন্য নির্ধারিত এবং ভুলভাবে নিলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।

mehrab360
mehrab360https://www.mehrab360.com
হোসাইন হাওলাদার, mehrab360.com এর প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য, বিশ্লেষণ ও হালনাগাদ কনটেন্ট নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করে। বাংলা ভাষাভাষী পাঠকদের কাছে জটিল প্রযুক্তি ও বৈজ্ঞানিক বিষয়গুলো সহজভাবে তুলে ধরা। বিশ্বের প্রযুক্তি জগতের সর্বশেষ আপডেট, রিভিউ ও ব্যাখ্যামূলক কনটেন্ট পড়তে পারবেন।

মন্তব্য করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
নাম লিখুন দয়া করে

বিজ্ঞাপনspot_img

এই সম্পর্কে আরো পড়ুন

হিমবাহ গলে গেলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হয়!

হিমবাহ গলে গেলে আমেরিকায় আগ্নেয়গিরি বৃদ্ধি পেতে পারে, যা বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গত করতে পারে। হিমবাহ গলে যাওয়ার...

প্রতিদিন কত টুকু পানি পান করতে হয়

নতুন পোস্ট ও আপডেট পেতে এখনই Google News-এ আমাদের চ্যানেল...

২,৯০০ বছর আগে সৈন্যরা নদী পারাপারে ছাগলে চামড়া ব্যবহারের সন্ধান

এ্যাসিরিয়ান সৈন্যরা নদী সাঁতার কাটার জন্য ছাগলের চামড়া ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে।নিমরুদে পাওয়া একটি খোদাই করা দেওয়ালে এ্যাসিরিয়ান...

অগ্নিশিখার রহস্যঃ অক্সিজেনের আবিষ্কার

আমরা যে প্রতি মুহূর্তে শ্বাস নিই, সেই বাতাসটা আসলে কী দিয়ে তৈরি? আবার ধরুন, মোমবাতি বা চুলার আগুন...